সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

জুলাই মাসের সেরা ১০টি আমেজিং অ্যাপ – মিস করবেন না

Best-Apps-Of-July-2020

ওয়েল, জুন মাস চলে গিয়েছে এবং আমরা এখন জুলাই মাসে আছি। যেমনটা আমরা বলেছি যে প্রত্যেক মাসে আমরা সেরা অ্যাপস ও গেমস এর একটা লিস্ট আপনাকে দিব ঠিক সেটাই আমরা এই মাসের জন্য করবো।

আপনারা যারা জানেন না তাদের বলে দিচ্ছি আমরা পূর্বে জুন মাসের সেরা অ্যাপ নিয়ে আর্টিকেল লিখেছি। চাইলে পড়ে দেখতে পারেন।

আজ আমরা আলোচনা করবো এই মাসের সেরা ১০ টি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ নিয়ে। বাসায় বসে যারা বোর হয়ে যাচ্ছেন তারা হয়তো গুগল প্লে স্টোরে সারাদিন নতুন কোনো অ্যাপের খোজ করে চলছেন বিরক্তি কিছুটা কমানোর জন্য।

তবে আপনারা যেমনটা জানেন যে নতুন অস্থির অ্যাপগুলো পুরনো এবং জনপ্রিয় অ্যাপগুলোর নিচে চাপা পড়ে যায়। আর এদের খোঁজার একমাত্র উপায় হলো সময় খরচ।

আমার মনে হয় এই লকডাউন এর মধ্যেও আপনাদের সেরা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস খুঁজতে কষ্ট হয়। অতএব, যতক্ষণ আমরা আছি নো চিন্তা অনলি ফুর্তি।

তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে চলুন দেখে নেই জুলাই মাসের কিছু সেরা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ।

জুলাই মাসের সেরা ১০টি অ্যাপ

1. Vita

Vita

স্মার্টফোন এর মধ্যে ভিডিও এডিটিং কিছু বছর পূর্বেও একটা অবাস্তব বিষয় ছিল। তবে থ্যাংকস টু কিছু সেরা অ্যাপ নির্মাতা ও নতুন সব পাওয়ারফুল প্রসেসর এখন ফোন দিয়েই প্রো ভিডিও এডিটিং সেরে ফেলা সম্ভব।

নতুন সব মডিউলার ভিডিও এডিটিং অ্যাপ এর সৌজন্যে এখন স্মার্টফোন  দিয়ে অনেক অস্থির ভিডিও বানানো সম্ভব।

এমনকি অনেক ইউটিউবার স্মার্টফোন দিয়েই তাদের ভিডিও এডিট করেন।

কাইন মাস্টার, পাওয়ার ডিরেক্টর, ফিলমোরা গো ইত্যাদি বেস্ট মোবাইল ভিডিও এডিটর লিস্টের খেতাব অর্জন করেছে। 

এই লিস্টে আরো থাকবে ভিটা অ্যাপটির নাম। এটিও একটি অস্থির ভিডিও এডিটর।

ভিটা অ্যাপটি ব্যাবহার করে আপনি ট্রেন্ডি কন্টেন্ট বানাতে পারবেন। অ্যাপটিতে পাবেন অনেক ট্রেন্ডি ফন্ট, এলিমেন্টস যেটা একটা ভিডিওকে প্রফেশনাল লুক দেবে।

তাছাড়া এই অ্যাপটির ফিল্টারগুলো এক কথায় অসাধারণ। এর প্রি-মেড টেমপ্লেট এর কারণে আপনি সহজেই ভ্লগ স্টাইল ভিডিও বানাতে পারবেন। 

কালার কারেকশন ফিচার দিয়ে ভিডিওতে সিনেমাটিক লুক আনতে পারবেন।

2. Sound Amplifier By Google

Sound-Amplify

এখনকার প্রায় প্রত্যেক ফোনে আগে থেকেই একটা ইকুয়ালাইজার দেওয়া থাকে তবে এটা অনেক ক্ষেত্রে হিডেন থাকে। 

যদিও আপনার ফোন নির্মাতার সেট করা অডিও ফ্রিকোয়েন্সি ভালো হতে পারে, সেরা আউটপুট এর জন্য একটা ইকুয়ালাইজার ইউজ করা আবশ্যক।

ওয়েল, আপনি যদি এমন একটা অ্যাপ এর সন্ধান করেন তাহলে সাউন্ড অ্যাম্প্লিফায়ার বাই গুগল আপনার একবার ট্রাই করা উচিত।

অ্যাপটি ব্যাবহার করে আপনি ডিভাইস এর সাউন্ড কোয়ালিটি এনহান্স করতে পারবেন – সেটা ফিল্টার, অগমেন্ট এবং অ্যাম্পলিফাই করে।

সাউন্ড অ্যাম্পলিফায়ার কনভারসেশন এর সাউন্ড বাড়িয়ে দিতে পারে এবং সেটাও কোন ডিসট্র্যাক শন ছাড়া।

অ্যাপটির মধ্যে আপনি ২ টা স্লাইডার পাবেন যেটা অনেক সিম্পলি ইউজ করে সাউন্ড এর এনহান্সমেন্ট করতে পারবেন।

3. Adobe Photoshop Camera

Adobe-Photoshop-Camera

আমরা সবাই জানি যে অ্যাডোব একটা ভেরি ফেমাস ব্র্যান্ড এর এডিটিং অ্যাপ্লিকেশনের জন্য মোবাইল ও পিসি উভয় প্ল্যাটফর্ম এর মধ্যে।

সেই সূত্র ধরেই তারা একটা ক্যামেরা অ্যাপ বের করেছে যার নাম অ্যাডোব ফটোশপ ক্যামেরা। অ্যাপটি মাত্র কিছু সময় পূর্বে প্লে স্টোরে এসেছে এবং অনেকেই ডাউনলোড করে ইউজ করাও শুরু করে দিয়েছেন।

অ্যাপটি ওপেন করার পর আপনি ছবি তুলতে পারবেন রিয়াল টাইম ফিল্টারস লাগিয়ে যা আপনার ছবিকে আরো প্রাণবন্ত করে তুলবে।

আমেজিং ফিল্টারের সাথে অ্যাপটিতে পাবেন বোকেহ ইফেক্ট অ্যাড করার সুযোগ এবং অন্যান্য সব টুলস।

যারা ইনস্টাগ্রাম এর মধ্যে ছবি আপলোড করেন তাদের জন্য এই অ্যাপটি একটা মাস্ট-হ্যাভ অ্যাপ কারণ এটা আপনার ফটো তুলা থেকে এডিট করার কাজ সহজে করে দেয়।

4. Filter box

Filterbox

আচ্ছা কারো সাথে এমন কখনো হয়েছে যে আপনি ফালতু সব নোটিফিকেশন ডিসমিস করার সময় দরকারি কোনো নোটিফিকেশনও রিমুভ করে দিয়েছেন।

যদি এমন কখনো করে থাকেন তবে আপনার জন্য বিশাল কাজের অ্যাপ হলো ফিল্টার বক্স 

অ্যাপটি একটা সিম্পল কাজ করে আর সেটা হলো আপনার সব নোটিফিকেশন স্টোর করে রাখে টাইমলাইন স্টাইলে তাই আপনি জানতে পারেন কোন সময়ে কোন নোটিফিকেশন এসেছিল।

ফিল্টারবক্স অ্যাপটি শেষ ২০টি ডিসমিস করা নটিফিকেশন স্টেটাস বার প্যানেলে নিয়ে আসে বলে আপনি সেগুলো রিচেক করতে পারবেন। 

অ্যাপটির ইউজার ইন্টারফেস অনেক সুন্দর করে ডিজাইন করা হয়েছে। 

আপনি সহজেই অ্যাপটি অপারেট করতে পারবেন যেটা আমাদের জুলাই মাসের সেরা অ্যাপের লিস্টের অ্যাপটিকে রাখতে বাধ্য করেছে।

5. Acture

Acture

আপনি কি কখনো কোনো কারণ ছাড়া ফোন আনলক করেছেন ? যদি করে থাকেন তাহলে এই অ্যাপটি আপনকে সাহায্য করতে পারে। 

একচার অ্যাপটি আপনাকে প্রত্যেকবার জিজ্ঞেস করবে আপনি কেনো ফোন খুলতে চাচ্ছেন। তাই আপনি সহজেই কাজে ফোকাস করতে পারবেন ফোন আনলক না করে।

আপনি উত্তর দিতে পারেন কোনো দরকারি কাজের জন্য আপনি ফোন খুলছেন এবং পরে সব উত্তর রিভিউ করতে পারবেন।

এক কথায় বিনা কারণে স্মার্টফোন আনলক করার আসক্তিতে যারা জড়িয়ে পড়েছেন তাদের হেল্প করতে পারে এই অ্যাপটি।

6. Bundled Notes

Bundled-Notes

যারা গুগল এর কিপস নোট টেকিং অ্যাপটির অল্টারনেটিভ খুঁজছেন তাদের জন্য বান্ডলড নোটস অ্যাপটি দারুন কাজের হতে পারে।

গুগলে এর নোট টেকিং অ্যাপটিতে যেসকল ফিচারস নেই সেগুলো পেয়ে যাবেন এই অ্যাপে।

অ্যাপটি ব্যাবহার করে আপনি নোট গুলোর উপর একটা কমপ্লিট কন্ট্রোল পাবেন। অ্যাপ এ আপনি সর্ট অর্ডার, লেআউট, ট্যাগস, টু-ডু লিস্ট ইত্যাদি কাস্টোমাইজ করতে পারবেন।

আপনার নোটে আপনি অনেক ধরনের কন্টেন্ট যেমন: রিমাইন্ডার, টু-ডু লিস্ট, ইমেজ, যৌর্নাল, ড্রইং ইত্যাদি যোগ করতে পারবেন।

চাইলে আপনি ইম্পর্ট্যান্ট নোট বা টু-ডু লিস্ট গুলো পিন করে নোটিফিকেশন প্যানেলে রাখতে পারবেন। এখানেই শেষ নয় – পিন করা নোট আপনি পার্মানেন্ট, ওয়ানটাইম বা রিকারিং হিসেবে সেট করতে পারবেন।

অ্যাপটির লেআউট কাস্টোমাইজ করতে পারবেন গ্রিড, কার্ড এবং কমপ্যাক্ট অপশন থেকে সিলেক্ট করে। 

আর যারা এই অ্যাপটি ক্রস প্ল্যাটফর্ম ইউজ করতে চান তাদের জন্য এর ডেভেলপাররা অন্যান্য প্ল্যাটফর্মের জন্য অ্যাপটির ওয়েব ভার্সন বানানো শুরু করে দিয়েছেন।

অ্যাপটি অনেক সুন্দর করে ডিজাইন করা হয়েছে এবং এখানে অনেক থিম সিলেক্ট করার অপশনও আপনি পাবেন।

7. Zone Launcher

Zone-Launcher

আমাদের জুলাই মাসের সেরা অ্যাপের লিস্টের একমাত্র লঞ্চার অ্যাপ জোন লঞ্চার। আমার টেস্টিং এ এই অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোরে থাকা ইউনিক তথা আলাদা বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন লঞ্চার গুলোর একটি।

বেশিরভাগ লঞ্চার অ্যাপ যেগুলো আপনি প্লে স্টোরে পাবেন সেগুলোতে প্রায় একই ফিচার নিয়ে আসে এদিক সেদিকে কিছু ব্যাতিক্রম ছাড়া।

জোন লঞ্চার এর ডেভেলপাররা এই অ্যাপটি এমন ভাবে তৈরি করেছে যে অ্যান্ড্রয়েড লঞ্চার জগতে অ্যাপটি এক অনবদ্য লেভেল বানিয়ে ফেলেছে।

অ্যাপটির ফিচারগুলো অস্থির। আপনি যদি অ্যাপ ড্রয়ার কিংবা অ্যাপ শর্টকাট স্পেস অ্যাকসেস করতে চান আপনি যেকোনো স্ক্রিন থেকে মাত্র একটা জেসচার সুয়াইপ করে সেটা করতে পারবেন।

তাছাড়া আপনি ট্রিগার এরিয়া গুলো নিজের মতো করে কাস্টোমাইজ করতে পারবেন এবং আপনার সহজ মনে হয় এমন জায়গায় শর্টকাট অ্যারেঞ্জ করতে পারবেন।

কেবল এটুকু নয়, আপনি অ্যাপটির প্রত্যেক দিক যেমন: কালারস, ব্যাকগ্রাউন্ডস এবং আইকন সমূহ কাস্টোমাইজ করতে পারবেন।

8. Pomelo

Pomelo

সম্প্রতি বের হওয়া সবচেয়ে শক্তিশালী ফটো এডিটিং অ্যাপগুলোর একটি হলো পমেলো। অ্যাপটি প্রথম ব্যাবহারে আপনার মনে হতে পারে এটা কেবল আরেকটা বিউটি ক্যামেরা অ্যাপ।

তবে এর ফিচারস দেখলে আপনার ধারণা পাল্টে যাবে। যারা বিগিনার তারা ছবির এডিটিং অনায়াসে করতে পারবেন যেমন: কালার গ্রেড করা, টেক্সট অ্যাড করা।

ফটো এডিট করার জন্য অ্যাপটিতে অনেক টুল পাবেন যেমন: স্ট্রাকচার, টেম্পরেচার, হাই লাইটস, টিন্টস, শ্যাডো, ব্ল্যাকস, ফেডস এবং হোয়াইট ব্যালান্স সহ আরো অনেক কিছু।

অ্যাপটির ফিল্টার গুলো রীতিমত অসাধারণ। এখানে আপনি পাবেন জোস সব ফিল্টার যা আপনার ছবিকে আরো প্রাণবন্ত করে তুলবে।

অ্যাপটির ফ্রি ভার্সনে আপনি ৪০টির অধিক ফিল্টার পাবেন তবে এর প্রিমিয়াম ভার্সনে আপগ্রেড করলে আরো বেশি ফিল্টারস পাবেন।

9. Abstruct

Abstruct

আমার প্রিয় ওয়াল পেপার অ্যাপগুলোর মধ্যে একটা হলো অ্যাবস্ট্রাক্ট। এর নাম দেখে যেমন বুঝা যাচ্ছে এখানে আপনি পাবেন অস্থির সব ওয়ালপেপার যেগুলো হাই কোয়ালিটির হবে।

যারা ওয়ানপ্লাস এর ওয়ালপেপার গুলোর ফ্যান তাদের এই অ্যাপটি বিশেষ করে ভালো লাগবে। অ্যাপটি ইউজ করে আপনি ওয়ান প্লাস ওয়ালপেপার গুলো হাই কোয়ালিটি তথা 4K রেজুলেশনে ডাউনলোড করে অ্যাপ্লাই করতে পারবেন।

এই ওয়ালপেপার অ্যাপটি ডেভেলপ করেন ওয়ানপ্লাসের আর্টিস্ট হ্যাম্পাস ওলসন। 

প্যারানয়ড অ্যান্ড্রয়েডের অফিসিয়াল ওয়াল পেপারও পেয়ে যাবেন এই অ্যাপটিতে। মাত্র কিছু ট্যাপস ও সেকেন্ডের মধ্যেই একটা নতুন অস্থির ওয়ালপেপার ট্রাই করতে পারবেন নিজের ফোনের জন্য।

10. Canaree Music Player

Canaree-Music-Player

আমাদের জুলাই মাসের সেরা অ্যাপের লিস্টে সর্বশেষ অ্যাপটি হলো ক্যানারি মিউজিক প্লেয়ার। এটা একটা অসাধারণ অফলাইন মিউজিক প্লেয়ার।

বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষই অনলাইনে গান শুনে থাকেন। স্পটিফাই, সাউন্ড ক্লাউড সব জনপ্রিয় অনলাইন মিউজিক স্ট্রিমিং সার্ভিস।

তবে এখনও অনেকেই আছেন অফলাইনে গান শুনতে পছন্দ করেন তাদের জন্যই এই অ্যাপটি।

ক্যানারি মিউজিক প্লেয়ার অ্যাপটির ইওআই অনেকটা আমেজিং এবং এখানে কোনো বাটন কন্ট্রোল নেই।

আপনি যেকোনো গানের মেটা ডাটা এডিট করতে পারবেন। তার সাথে অনেকগুলো আকর্ষণীয় থিম থেকে সিলেক্ট করে অ্যাপটি মনের মত করে কাস্টোমাইজ করা যাবে।

জুলাই মাসের সেরা ১০টি অ্যাপ নিয়ে মন্তব্য

তো এই ছিল জুলাই মাসের কিছু অসাধারণ অ্যাপ। আশা করি আপনাদের আর্টিকেলটা ভালো লেগেছে।

আপনার কোন অ্যাপটা সব চেয়ে বেশি ভালো লেগেছে কমেন্ট করে জানিয়ে দেবেন। আর আমাদের আর্টিকেল আপনার বন্ধুদের কাছে পাঠিয়ে দিন।

আর হ্যা আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করতে ভুলবেন না। সেখানে অনেক টেক নিয়ে নানা ধরনের মিমস ও আপডেট করা হয়।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সেরা ১২ উইন্ডোজ স্ক্রিন রেকর্ডিং সফটওয়্যার [২০২০]

আপনি কি কখনো আপনার পিসির স্ক্রিন রেকর্ড করেছেন ? আপনি আপনার উইন্ডোজ পিসির জন্য সেরা স্ক্রিন রেকর্ডার এর সন্ধান করছেন ? আমরা রিসার্চ করেছি ১২ টি ভিন্ন ফ্রি এবং পেইড উইন্ডোজ স্ক্রিন রেকর্ডার নিয়ে যেগুলো আপনার প্রয়োজন অনুসারে একটি আদর্শ স্ক্রিন রেকর্ডার হিসেবে প্রমাণিত হবে আপনার কাছে।  যদিও প্রায় প্রত্যেকটি স্ক্রিন ক্যাপচার টুল এর মূল্য ও কার্যকলাপ ভিন্ন ভিন্ন হয় তবে সকলেরই কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য আছে। যেমন: অ্যাডজাস্টেবল ভিডিও ফ্রেম, কাট ও পেস্ট এডিটিং অপশন ও আনলিমিটেড রেকর্ড টাইম। তাহলে কোন টুলটি ব্যাবহার করে আপনি একটা ভিডিও টিউটোরিয়াল বানাবেন, আপনার ব্যবসা অনলাইনে কাস্টমারদের কাছে পৌঁছাবেন কিংবা আপনার গেম খেলার দক্ষতা ও স্কিল সবাইকে দেখবেন ? আজকের আর্টিকেলে আমরা সংকলন করেছি ১০ টি (ফ্রি ও পেইড) সেরা উইন্ডোজ স্ক্রিন রেকর্ডিং সফটওয়্যার। এগুলো আপনাকে সহজেই নিজের পিসির স্ক্রিন রেকর্ড করতে দিবে। সেরা ১২ উইন্ডোজ স্ক্রিন রেকর্ডার [২০২০]

সেরা ১০ অ্যান্ড্রয়েড ভিডিও এডিটিং অ্যাপ [২০২০]

ভিডিও এডিটিং যেকোনো ডিভাইস হোক তা কম্পিউটার বা স্মার্টফোন এর জন্য সবচেয়ে গুরুতম কাজ সমূহের একটি। কম্পিউটারের মধ্যে ভিডিও এডিটিং করতে হলেই প্রয়োজন মোটামুটি ১৬ জিবি এর মতই মেমোরি,ভালো কোনো প্রসেসর, প্রচুর স্টোরেজ স্পেস। কোনো ফোনের অভ্যন্তরে এত শক্তশালী স্পেসিফিকেশন থাকে না যা ডেস্কটপ এর মত ফাইনাল কাট প্রো কিংবা অ্যাডোব প্রিমিয়ারের মত কাজ করতে পারবে। তারপরও কিছু অ্যাপ রয়েছে যাদের দ্বারা সাধারণ এডিটিং অনায়াসে করা সম্ভব। এমনকি এইসব অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে প্রোদের এডিটিং করাও সম্ভব কিছু ধৈর্য ধারণ করে করলে। এই হলো লিস্ট অ্যান্ড্রয়েডের বেস্ট ভিডিও এডিটিং অ্যাপস এর। অন্তত, অ্যাডবে প্রিমিয়ার রাস অ্যান্ড্রয়েডের জন্য লঞ্চ হওয়া অবদি। 1. Action Director   পিসিতে অ্যাকশন ডিরেক্টর বহুল জনপ্রিয় ভিডিও এডিটিং অ্যাপসগুলোর একটি। অ্যান্ড্রয়েডের এরও এটি জনপ্রিয় ভিডিও এডিটিং অ্যাপগুলোর একটি। এটা সাধারণ এডিটিং এর কাজগুলো সহজে করতে পারে। আপনি ভিডিও ক্লিপস ইমপোর্ট করতে পারবেন, তারপর সম্পাদনা করতে পারবেন এবং ভিডিও রেন্ডার করতে পারবেন। আপনি চাইলে ভিডিওতে নিজের মিউজিক বা ...

পাবজি মোবাইল অল্টারনেটিভ যেগুলো চাইনিজ নয় | পাবজির মতো গেমস ২০২০

পাবজি মোবাইল একটি তুমুল জনপ্রিয় গেম স্মার্টফোন ইউজারদের মাঝে। ২০১৮ সালে প্লে স্টোরে বের হওয়ার পর ১০ কোটির বেশি বার গেমটি ডাউনলোড করা হয়েছে। অ্যাপ স্টোরের মধ্যেও এই গেমটা রেকর্ড ব্রেক করেছে ডাউনলোডের হিসেব খাতায়। তবে সম্প্রতি ভারতে ৫৯টি চাইনিজ অ্যাপ ব্যান হওয়ার পর অনেকেই পাবজি মোবাইল বয়কট করছেন। কারণ পাবজির সাথে চীনের  একটা সম্পর্ক আছে। বিশেষ করে টেনসেন্ট গেমস এর। বাংলাদেশেও এর প্রভাব পড়তে পারে। আমি কিন্তু বলছি না যে পাবজি মোবাইল ব্যান হবেই। আশা করি বাংলাদেশেও ব্যান হবে না এই ব্যাটেল রয়াল গেমটি। যাই হোক যদি আপনি পাবজি মোবাইলের কিছু অল্টারনেটিভ গেম খুঁজে থাকেন যেগুলো চাইনিজ নয় তাহলে আপনি সৌভাগ্যবান। আজকের আর্টিকেল আমরা দেখবো ৪টি ব্যাটেল রয়াল গেমস যেগুলো অনেকটা পাবজি মোবাইল এর মতো কিন্তু চীনের সাথে কোনো ধরনের রিলেশন নেই। চলুন শুরু করি পাবজি মোবাইল অল্টারনেটিভস 1. Battlelands Royale ব্যাটেল লান্ডস রয়াল একটা কিউট পাবজি মোবাইল অল্টারনেটিভ। গেমটি তৈরি করেছে ফিনল্যান্ডের ডেভেলপার ফিউচারপ্লে। পাবজি মোবাইলের সাথে গেমটি তুলনা করলে বলতে হবে যে গেমটি সম্পূর্ণ আলাদা ধরনে...